জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় স্হগিত পরীক্ষা দ্রুত শেষ করার চিন্তা করছে
জাতীয় বিদ্যালয়ের করোনা মহামারীর কারণে সকল পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। করোনা মহামারীর কারণে স্থগিত পরীক্ষা আবার শুরু করার পরিকল্পনা করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়।২১ সালের ভিতর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল বর্ষের পরীক্ষা শেষ করার পরিকল্পনা চলছে৷এই বছর সকল বর্ষের পরীক্ষা আয়োজন করার পরিকল্পনা করছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় করোনা মহামারীর কারণে পরীক্ষা নিয়ার কিছু শর্ত আরোপ করা হয়েছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর অধীনে পরীক্ষার কেদ্রে এই শর্ত মানতে পারলে পরীক্ষা অনুষ্টিত হবে৷
গত দশ মাসে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর পাঁচ শতাধিক পরীক্ষা স্হগিত করা হয়৷ পরীক্ষা স্হগিত হবার কারনে অনেকে পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করতে পারে নী৷পরীক্ষা নিতে দেরী হওয়ার জন্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর সকল স্টুডেন্ট অটোপাসের দাবি করে৷
প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শুরু করে এসএসসি ও এইচএস সি যে অটোপাশ দেওয়া হয় ৷এর জন্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ও অটোপাশের জন্য আবেদন করে সেটা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় জানীয়ে দেয় অটো পাশ দেওয়া হবে না জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর স্টুডেন্টদের৷
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর সকল পরীক্ষা স্হগিত হবার কারনে অনেকে ধারনা করছিল যে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কমপক্ষে দুই বছর এর সেশন জট পড়তে যাচ্ছে৷তবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মোঃবদরুজজামান বলেন 21 সালের ভিতর জাতীয় বিশ্বব্দ্যালয় এর সকল বর্ষের স্হগিত হওয়া পরীক্ষা নেওয়া হবে এবং অল্প সময়ের মধ্যে স্হগিত পরীক্ষার নোটিশ দিয়ে পরীক্ষা নেওয়া হবে৷
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক জানান আগে এক দিনে চার লক্ষ স্টুডেন্ট দের পরীক্ষা নেওয়া হত৷এখন মহামারি করোনার ভয়ে পরীক্ষা নেওয়া সম্ভাব হচ্ছে না৷
করোনা মহামারির কারনে আগের এক দিনের পরীক্ষা নিতে চার দিন সময় লাগবে৷এর কারনে একটি বর্ষের পরীক্ষা শেষ হতে চার গুন বেশী সময় লাগবে৷
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর বিবিএ চতুর্থ বর্ষের অষ্টম সেমিস্টার এর পরীক্ষা আগামী বছর অনুষ্টীত হতে পারে৷করোনার প্রকোপ কম হলে৷
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষা নিবার আগে শিক্ষা মন্ত্রনালয় এর কাছে অনুমতি নিতে চায় ৷শিক্ষা মন্ত্রনালয় যে সকল শর্ত দিয়েছে তার জন্য৷অনুমতি পেলে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষা নিতে পারবে৷
যে সকল শর্তে বলা হয়েছে সে গুলা হল পরীক্ষা শুরুর পূর্বে ওই প্রতিষ্ঠানের পরীক্ষা কক্ষ, টয়লেট, জীবাণুমুক্ত রাখতে হবে। পরীক্ষা কেন্দ্রের প্রবেশ পথে থার্মাল স্ক্যানার, থার্মোমিটার দিয়ে শরীরে তাপমাত্রা পরীক্ষা করতে হবে তার পর পরীক্ষা কেদ্রে প্রবেশের অনুমতি মিলবে। এছাড়া পরীক্ষার কক্ষে কম পক্ষে তিনফুট দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। প্রত্যেককে মাস্ক (সার্জিক্যাল মাস্ক বা তিন স্তর বিশিষ্ট কাপড়ের মাস্ক, যাতে মুখ ও নাক ভালোভাবে ঢেকে রাখবে হবে)৷ও মাস্ক পরা বাধ্য করতে হবে৷ পরীক্ষার কক্ষের বাইরে সাবান বা হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে হাত ধোয়ার ব্যবস্থা রাখতে হবে। পরীক্ষার হলের ভেতরে হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করতে হবে।
masters 2nd part 18-19 exam kobe hobe?
ReplyDelete