সেশন জটে আটকা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা

 2020 সালের মার্চ মাস থেকে দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ     হয়ে যায় ৷এসময় জাতীয়    বিশ্ববিদ্যালয় এর কার্যক্রম স্হগীত করা হয়৷জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর  সকল বিভাগ সেশন জটে পড়ে আছে৷

প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের শর্তসাপেক্ষে দ্বিতীয় বর্ষ প্রমোশন করা হয়েছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজের এক ছাত্র জানান  তিনি 2018 সাল থেকে মাস্টার্সের পরীক্ষার্থী 20 সালে মাস্টার্সের পরীক্ষা শুরু হয়েছিল কিন্তু পরবর্তীতে করোনার  কারণে তা স্থগিত হয়ে যায় এবং সে পরীক্ষা পরে আর অনুষ্ঠিত হয়  নীল। দুটি পরীক্ষা হলে মাস্টার্সের পরীক্ষা শেষ হয়ে যেত। এই মাসে বাকি দুটি পরীক্ষা নেয়ার জন্য নতুন করে সংশোধনী রুটিন প্রকাশিত করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়।

 শুধু মাস্টার্সের পরীক্ষার্থী নয়  বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় 30 লক্ষ ছাত্র-ছাত্রী আটকা পড়ে আছে সেশন জটে৷জাতীয়  বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে শুরু হয়েছে হতাশা তারা পরীক্ষা দেবে কি না এটা নিয়ে তারা সন্দেহের ভেতর আছে এবং পরীক্ষা হবে কিনা এটা নিয়েও অনেক অভিভাবক শব্দের ভেতর আছে। করোনা মহামারীর কারনে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর অনেক  শিক্ষার্থী ঝরে গেছে৷ করোনার মহামারির  কারণে দেড় বছর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকার কারণে সেশন জটে আছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর স্টুডেন্ট৷

 জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় বর্ষের পরীক্ষার্থীদের ফরম ফিলাপ চলছে যদি তাদের পরীক্ষা নেয়া সম্ভব না হয় তবে তাদেরকে শর্ত সাপেক্ষে তৃতীয় বর্ষে প্রমোশন দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়৷

 করোনা কারণে দেশের কলেজের সকল শিক্ষার্থীদের মধ্যে হতাশা গ্রাস করছে

বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বদরুজ জামান বলেন বিশ্ববিদ্যালয় মাস্টার্স ডিগ্রি পরীক্ষার রুটিন পাবলিস্ট করেছে। দূরত্ব সময়ের ভেতরে অন্যান্য শিক্ষাবর্ষের পাবলিস্ট করা হবে। আরো বলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় দূরত্ব সময়ের ভেতরে তাদের এই সেশনজট কাটিয়ে উঠবে।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের করোনার টিকা নিশ্চিত করতে হবে এবং তার কার্যক্রম শেষ হলেই দূরত্ব পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হবে।